নাকি
১. বাংলা লেখাগুলো ????????-এ রকম দেখাচ্ছে
২. বাংলা লেখাগুলো [][][][][]-এ রকম দেখাচ্ছে
৩. বাংলা লেখাগুলোর ‡ কার,w কার ইত্যাদি আগে পরে দেখাচ্ছে
৫.বাংলা লেখাগুলো হুবহু ছবির মত নিখুঁত ও মসৃণ দেখাচ্ছে না, তবে পড়া যাচ্ছে। কারণ আমার কম্পিউটারে ইউনিকোড বাংলার প্রয়োজনীয় সেটিংস আছে এবং আমি ফন্ট হিসেবে সোলাইমান লীপি,বাংলা, ইত্যাদি ওপেন সোর্স ফন্ট ব্যবহার করি।
আপনার উত্তর যদি প্রথম চারটির মধ্যে থাকেঃ
তবে তার কারণ হচ্ছে ইউনিকোড ভিত্তিক বাংলা দেখার জন্য প্রয়োজনীয় কিছু ফাইল ও সেটিংস যাকে বলে Complex Language Script আপনার কম্পিউটারে নেই।সমাধানের জন্য নিচে দেখুন।
৫ নম্বরটি যদি আপনার উত্তর হয়ঃ
তবে তার কারণ হচ্ছে সোলাইমান লীপি,বাংলা, ইত্যাদি ওপেন সোর্স ফন্টগুলো (সব গুলো নয়) গড়ে ১৭ পিক্সেলের উপর খুব ভাল দেখা যায় না। সমাধান নিচে দেখুন।
আপনি যদি Windows Xp ব্যবহারকারী হোনঃ
সমস্যা যাই হোক না কেন এর সমাধান একটি। আর তা হচ্ছে টুলটি ডাউনলোড করে তা ইন্সটল করা।যা কয়েক মুহূর্তের ব্যাপার মাত্র।
২. Installer টি Run করুন
৩. Install Complex Scripts এ ক্লিক করুন
৪. Machine Restart হবে কিনা জিজ্ঞাসা করবে।প্রয়োজনীয় কাজ Save করে Yes বাটনে ক্লিক করুন বা No বাটনে ক্লিক করে ম্যানুয়ালী Restart করুন।
আমরা অনেকেই হয়তো আগে বাংলা লেখার জন্য বিজয় কি-বোর্ড ব্যবহার করেছি। বিজয় হল শুধু বাংলায় লেখালেখির সফটওয়ার যা দিয়ে শুধু লেখার কাগজ যেমন- মাইক্রোসফট অফিস, ফটোশপ ইত্যাদিতে লেখা যায়। এর মাধ্যমে আমাদের বাংলা লেখার ক্ষেত্র শুধু কম্পিউটার বক্সেই সীমাবদ্ধ। ইউনিকোড ব্যবহারের মাধ্যমে এই সীমাবদ্ধতা ভেঙ্গে এখন যে কোন যায়গায় বাংলা লেখা যায়। কারণ বিজয় দিয়ে লেখা ইন্টারনেটে প্রদর্শিত হয় না। কম্পিউটারকে ইউনিকোড উপযোগী করতে হলে ইউনিকোড সফটওয়ার ‘’ ইন্সটল করতে হবে। কাজটি খুব সহজ- ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করা এবং ইন্সটল করা। অভ্র ব্যবহারের কয়েকটি সুবিধা হলঃ
১. বাংলা ডকুমেন্ট লেখা। নতুন কোন কি-বোর্ড লে-আউট শিখতে হবে না। এখানে বিজয় পুরো পাবে ‘ইউনিজয়’ নামে, বরং বিজয়ের চে’ বেশি কিছু সুবিধা আছে।
২. ইন্টারনেটে যে কোন যায়গায় যেমন- ব্লগ, উইকিপিডিয়া, ফ্লিকারে, ফেসবুকে ইত্যাদি ইত্যাদি সব যায়গায়।
৩. যে যেই ই-মেইল’ই ব্যবহার করি না কেন মাত্র এক ক্লিকেই বাংলায় ই-মেইল লিখা ও পাঠানো যাবে। এমন কি মেসেঞ্জারগুলোতে চ্যাট করতে পারব।
৬. আছে কি-বোর্ড ছাড়া শুধু মাউস দিয়ে লেখার সুবিধা।২. ইন্টারনেটে যে কোন যায়গায় যেমন- ব্লগ, উইকিপিডিয়া, ফ্লিকারে, ফেসবুকে ইত্যাদি ইত্যাদি সব যায়গায়।
৩. যে যেই ই-মেইল’ই ব্যবহার করি না কেন মাত্র এক ক্লিকেই বাংলায় ই-মেইল লিখা ও পাঠানো যাবে। এমন কি মেসেঞ্জারগুলোতে চ্যাট করতে পারব।
৭. ফাইল ফোল্ডারের নাম বাংলায় লিখতে পারবেন।
৮. এর রয়েছে পোর্টেবল (বহনযোগ্য) ভার্সন, যা দ্বারা অন্যদের কম্পিউটারে যেখানে অভ্র ইনস্টল করা নেই সেখানে পেন ড্রাইভ হতে সহজেই অভ্র ব্যবহার করতে পারবে।
সবচে’ বড় কথা এসব কাজ হবে মাত্র এক সফটওয়্যারে। এবং এই অসাধারণ সফটওয়্যারটি পুরোটাই ফ্রি। -----ডাউনলোড করুন-----
যেমন ধরুন একটি ফাইল বা ফোল্ডারের নাম অভ্র’র সাহায্যে বাংলায় লিখলেন, কিন্তু লেখা খুব ছোট দেখাচ্ছে। সেই ফোল্ডার বা ফাইলটি খুললে বারে তার নাম খুব ছোট দেখাচ্ছে যা প্রাই বুঝা যায় না। ইউনিকোড ব্যবহৃত বাংলা ওয়েব সাইটগুলোতে গেলে লেখা দেখায় খুব ছোট। এজন্য দরকার বৃন্দকে পাল্টে অন্য কোন ফন্ট ডিফল্ট করে দেয়া। এজন্য ছোট্ট একটি টুল ব্যবহার করতে হবে, নাম Font Fixer. মাত্র ৭২ কিলোবাইটের এই টুলটি ইন্স্টল করতে হয় না। -----ডাউনলোড করুন-----
>>আপনি চাইলে নির্দশিকা ১ অথবা নির্দেশিকা ২ এর যেকোনো একটি আপনার পছন্দ মত অ্যাকটিভ করে নিতে পারেন।তবে ঝকঝকে তকতকে বাংলা পড়তে চাইলে iComplex Bangla ইন্সটল করে নিতে হবে এবং যেকোনো স্থানে বাংলা লিখতে চাইলে অবশ্যই অভ্র ইন্সটল করে নিতে হবে(Recomanded)
>>বাংলা লেখা স্পষ্ট ও বড় করে দেখতে Font Fixer টুলটি ডাউনলোড করে নেওয়া ভাল।